যে কারণগুলোতে রোযা ভাঙ্গে না অথচ মানুষ মনে করে রোযা ভেঙ্গে যায়-
রোযাদার যদি ভুলক্রমে বা নাজেনে বা বাধ্য হয়ে কিছু খেয়ে ফেলে, তবে রোযা নষ্ট হবে না, আল্লাহ বলেন :
﴿ رَبَّنَا لَا تُؤَاخِذۡنَآ إِن نَّسِينَآ أَوۡ أَخۡطَأۡنَاۚ ﴾ [البقرة: ٢٨٦]
‘‘হে আমাদের প্রতিপালক! যদি আমরা ভুল করে বসি অথবা অজ্ঞাতসারে দোষে লিপ্ত হই তবে আমাদেরকে পাকড়াও কর না।’’ {সূরা আল-বাকারা : ২৮৬}
আল্লাহ তাআলা বলেন :
﴿ إِلَّا مَنۡ أُكۡرِهَ وَقَلۡبُهُۥ مُطۡمَئِنُّۢ بِٱلۡإِيمَٰنِ ﴾ [النحل: ١٠٦]
‘‘তবে তার জন্য মহা শাস্তি নয় যাকে কুফরী করতে বাধ্য করা হয়েছে কিন্তু তার অন্তর ঈমানে অবিচল।’’ {সূরা আন-নাহাল : ১০৬}
আল্লাহ তাআলা বলেন :
﴿ وَلَيۡسَ عَلَيۡكُمۡ جُنَاحٞ فِيمَآ أَخۡطَأۡتُم بِهِۦ وَلَٰكِن مَّا تَعَمَّدَتۡ قُلُوبُكُمۡۚ ﴾ [الاحزاب: ٥]
‘‘যা তোমরা অজ্ঞাতসারে ভুল করেছ তাতে তোমাদের কোন অপরাধ নেই কিন্তু তা তোমাদের সংকল্প থাকলে অপরাধ হবে।’’ {সূরা আল-আহযাব : ৫}
রাসুল (সাঃ) বলেন, রোযাদার যদি ভুল করে কিছু খায় বা পান করে তাহলে সে যেন(ইফতার না করে) রোযা পূর্ণ করে। কেননা আল্লাহ তা’লা তাকে পানাহার করিয়েছেন।
(সহিহ বুখারি)
রোযাদার যদি ভুলক্রমে বা নাজেনে বা বাধ্য হয়ে কিছু খেয়ে ফেলে, তবে রোযা নষ্ট হবে না, আল্লাহ বলেন :
﴿ رَبَّنَا لَا تُؤَاخِذۡنَآ إِن نَّسِينَآ أَوۡ أَخۡطَأۡنَاۚ ﴾ [البقرة: ٢٨٦]
‘‘হে আমাদের প্রতিপালক! যদি আমরা ভুল করে বসি অথবা অজ্ঞাতসারে দোষে লিপ্ত হই তবে আমাদেরকে পাকড়াও কর না।’’ {সূরা আল-বাকারা : ২৮৬}
আল্লাহ তাআলা বলেন :
﴿ إِلَّا مَنۡ أُكۡرِهَ وَقَلۡبُهُۥ مُطۡمَئِنُّۢ بِٱلۡإِيمَٰنِ ﴾ [النحل: ١٠٦]
‘‘তবে তার জন্য মহা শাস্তি নয় যাকে কুফরী করতে বাধ্য করা হয়েছে কিন্তু তার অন্তর ঈমানে অবিচল।’’ {সূরা আন-নাহাল : ১০৬}
আল্লাহ তাআলা বলেন :
﴿ وَلَيۡسَ عَلَيۡكُمۡ جُنَاحٞ فِيمَآ أَخۡطَأۡتُم بِهِۦ وَلَٰكِن مَّا تَعَمَّدَتۡ قُلُوبُكُمۡۚ ﴾ [الاحزاب: ٥]
‘‘যা তোমরা অজ্ঞাতসারে ভুল করেছ তাতে তোমাদের কোন অপরাধ নেই কিন্তু তা তোমাদের সংকল্প থাকলে অপরাধ হবে।’’ {সূরা আল-আহযাব : ৫}
রাসুল (সাঃ) বলেন, রোযাদার যদি ভুল করে কিছু খায় বা পান করে তাহলে সে যেন(ইফতার না করে) রোযা পূর্ণ করে। কেননা আল্লাহ তা’লা তাকে পানাহার করিয়েছেন।
(সহিহ বুখারি)
* অতএব, রোযাদার যদি ভুলবশত পানাহার করে তবে ভুলের কারণে তার রোযা নষ্ট হবে না।
* আর কেউ যদি সূর্য ডুবে গেছে অথবা ফজর এখনও হয়নি এরূপ মনে করে পানাহার করে তবে তার অজ্ঞতার কারণে রোযা নষ্ট হবে না।
* যদি কুলি করা অবস্থায় অনিচ্ছা সত্ত্বেও গলায় পানি চলে যায় তবে রোযা নষ্ট হবে না।
* স্বপ্নদোষ হলেও এতে তার কোন ইচ্ছা না থাকায় রোযা ভঙ্গ হবে না।
* আর কেউ যদি সূর্য ডুবে গেছে অথবা ফজর এখনও হয়নি এরূপ মনে করে পানাহার করে তবে তার অজ্ঞতার কারণে রোযা নষ্ট হবে না।
* যদি কুলি করা অবস্থায় অনিচ্ছা সত্ত্বেও গলায় পানি চলে যায় তবে রোযা নষ্ট হবে না।
* স্বপ্নদোষ হলেও এতে তার কোন ইচ্ছা না থাকায় রোযা ভঙ্গ হবে না।
No comments:
Post a Comment