ইফতারের সহিহ দুয়া ও তা সঠিক সময়ে পাঠ করা এবং তাড়াতাড়ি ইফতার করা
========================
১)ইফতারের সহিহ দুয়া
==============
«ذَهَبَ الظَّمَأُ وَابْتَلَّتِ العُرُوقُ، وَثَبَت
َ الْأَجْرُ إِنْ شَاءَ اللَّهُ».
অর্থ: পিপাসা দূরীিভূত হয়েছে, শিরা-উপশিরাগুলো সিক্ত হয়েছে এবং ইনশাল্লাহ প্রতিদান ও নির্ধারিত হয়েছে
(আবু দাউদ:২৩৫৭)
ইফতারের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলবেন এবং এই দুয়াটা পড়বেন পিপাসা মিটে যাবার পর ।
উল্লেখ্য যে, ইফতারের শুরুতে আল্লাহুম্মা লাকা সুমতু......... নামক একটি দুয়া পাঠ করা হয়ে থাকে, এই দুয়াটি সহিহ নয় বরং তা দুর্বল(মানে অগ্রহনযোগ্য) তাই ইফতারের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলবেন।
২) সুর্য অস্ত যাওয়ার সাথে সাথে ইফতার করা
==============================
সাহল ইবনু সা‘দ (রাঃ) হতে বর্ণিত যে, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ লোকেরা যতদিন শীঘ্র ইফতার করবে , ততদিন তারা কল্যাণের উপর থাকবে।
[সহিহ বুখারি;১৯৫৭,মুসলিম ১৩/৯, হাঃ ১০৯৮, আহমাদ ২২৮২৮) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ১৮১৮, ইসলামী ফাউন্ডেশনঃ ১৮৩০]
হাদীসে জলদি জলদি ইফতার করার জন্য খুব তাগিদ দেয়া হয়েছে। এর অর্থ হচ্ছে সূর্যাস্তের সঙ্গে সঙ্গে ইফতার করতে হবে। চোখে সূর্যাস্ত দেখে ইফতার করা যায়। সূর্যাস্ত দেখতে না পাওয়া গেলে সূর্যাস্তের সময়সূচী বাংলাদেশ আবহাওয়া অফিস থেকে সংগ্রহ করা যায়। রেডিও ও টেলিভিশনে সূর্যাস্তের সময় ঘোষণা করা হয়, খবরের কাগজেও সূর্যাস্তের সময় লেখা হয়। আমাদের দেশে ইফতারের সময়সূচী প্রকাশ করা হয়- যেগুলিতে সূর্যাস্তের সময়ের সাথে ১ মিনিট বা ২ মিনিট বা ৫ মিনিট যোগ করে ইফতারের সময় বলে লেখা হয়। কিন্তু হাদীসে উল্লেখিত কল্যাণ লাভ করতে চাইলে সূর্যাস্তের সময় জেনে নিয়ে সাথে সাথেই ইফতার করতে হবে। সূর্যাস্ত হয়ে গেলেও ইফতার না করে বসে বসে অন্ধকার করা ইহুদী ও নাসারাদের কাজ। (আবূ দাউদ ২২৫৩, ইবনু মাজাহ ১৬৯৮)
(আবু দাউদ:২৩৫৭)
ইফতারের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলবেন এবং এই দুয়াটা পড়বেন পিপাসা মিটে যাবার পর ।
উল্লেখ্য যে, ইফতারের শুরুতে আল্লাহুম্মা লাকা সুমতু......... নামক একটি দুয়া পাঠ করা হয়ে থাকে, এই দুয়াটি সহিহ নয় বরং তা দুর্বল(মানে অগ্রহনযোগ্য) তাই ইফতারের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলবেন।
২) সুর্য অস্ত যাওয়ার সাথে সাথে ইফতার করা
==============================
সাহল ইবনু সা‘দ (রাঃ) হতে বর্ণিত যে, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ লোকেরা যতদিন শীঘ্র ইফতার করবে , ততদিন তারা কল্যাণের উপর থাকবে।
[সহিহ বুখারি;১৯৫৭,মুসলিম ১৩/৯, হাঃ ১০৯৮, আহমাদ ২২৮২৮) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ১৮১৮, ইসলামী ফাউন্ডেশনঃ ১৮৩০]
হাদীসে জলদি জলদি ইফতার করার জন্য খুব তাগিদ দেয়া হয়েছে। এর অর্থ হচ্ছে সূর্যাস্তের সঙ্গে সঙ্গে ইফতার করতে হবে। চোখে সূর্যাস্ত দেখে ইফতার করা যায়। সূর্যাস্ত দেখতে না পাওয়া গেলে সূর্যাস্তের সময়সূচী বাংলাদেশ আবহাওয়া অফিস থেকে সংগ্রহ করা যায়। রেডিও ও টেলিভিশনে সূর্যাস্তের সময় ঘোষণা করা হয়, খবরের কাগজেও সূর্যাস্তের সময় লেখা হয়। আমাদের দেশে ইফতারের সময়সূচী প্রকাশ করা হয়- যেগুলিতে সূর্যাস্তের সময়ের সাথে ১ মিনিট বা ২ মিনিট বা ৫ মিনিট যোগ করে ইফতারের সময় বলে লেখা হয়। কিন্তু হাদীসে উল্লেখিত কল্যাণ লাভ করতে চাইলে সূর্যাস্তের সময় জেনে নিয়ে সাথে সাথেই ইফতার করতে হবে। সূর্যাস্ত হয়ে গেলেও ইফতার না করে বসে বসে অন্ধকার করা ইহুদী ও নাসারাদের কাজ। (আবূ দাউদ ২২৫৩, ইবনু মাজাহ ১৬৯৮)
No comments:
Post a Comment