গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ঃ
::::::::::::::::::::::::::::::::::
নিয়তঃ নিয়ত অর্থ মনন করা বা সংকল্প করা। অতএব মনে মনে ছিয়ামের সংকল্প করাই যথেষ্ট। হজ্জের তালবিয়া বেতিত ছালাত,ছিয়াম বা অন্য কোন ইবাদতের শুরুতে আরবীতে বা বাংলায় নিয়ত পড়ার কোন দলীল কুরআন ও হাদিসে নেই।
::::::::::::::::::::::::::::::::::
ইফতারের দুয়াঃ ইফতারের শুরুতে 'বিসমিল্লাহ্' এবং শেষে 'আলহামদুলিল্লাহ্' বললে যথেষ্ট হবে। তবে ইফতারের দোআ হিসেবে প্রসিদ্ধ দুটি দোয়ার প্রথমটি 'জঈফ' ও দ্বিতীয়টি 'হাসান'। তাই ইফতার শেষে নিন্মক্ত দুয়া পরা যাবেঃ 'যাহাবাজ যাামাঊ ওয়াবতাল্লাতিল উরুকু ওয়া ছাবাতাল আজরু ইনশাআল্লাহ।' অর্থঃ পিপাসা দূরীভূত হল,ও শিরাগুলো সঞ্জিবিত হল এবং আল্লাহ্ চাইলে পুরস্কার ওয়াজিব হল। (আবুদাঊদ, মিশকাত হা/১৯৯৫)
::::::::::::::::::::::::::::::::::
সাহারীর আযানঃ রাসুল (ছাঃ) এর জামানায় তাহাজ্জুদ ও সাহারীর আযান বেলাল (রাঃ) দিতেন এবং ফজরের আজান অন্ধ ছাহাবী আবদুল্লাহ ইবনু উম্মে মাকতূম (রাঃ) দিতেন। তাই সাহারী প্রসঙ্গে রাসুল (ছাঃ) বলেন, বেলাল রাত্রে আজান দিলে তোমরা খানাপিনা কর। যতক্ষণ না ইবনু উম্মে মাকতূম ফজরের আযান দেয়। (বুখারী, হা ৬১৭, মুসলিম, হা/১০৯২, নায়ল ২/১২০)। বুখারীর ভাষ্যকর হাফেয আসকালানী (রাঃ) বলেন, বর্তমান কালে সাহারীর সময় লোক জাগানোর নামে (আযান বেতিত মাইকে কুরআন তেলাওয়াত,লোক ডাকা, ইসলামিক সঙ্গিত ও ক্যাসেট বাজানো, রাস্তায় রাস্তায় ঢোল পিটানো,সাহারীর গান গাওয়া,সাইরেন দেওয়া ইত্যাদি) যা কিছু করা হয় সবই বিদ'আত। (ফাতগুল বারী, হা/৬২২-৬২৩ এর ব্যাখ্যা, আযান অধ্যায়। ১৩ অণুচ্ছেদ, ২/১২৩ নায়ল ২/১১৯)।
::::::::::::::::::::::::::::::::::
সাহারীর খাবার শেষে আযান হয়ে গেলে কি করবেঃ রাসুল (ছাঃ) এরশাদ করেন, 'খাদ্য বা পানীয় পাত্র হাতে থাকা অবস্থায় তোমাদের মধ্যে যদি কেউ ফজরের আযান শোনে সে যেন প্রয়োজন পূর্ণ না করে পাত্র রেখে না দেয়।' (আবুদাঊদ, মিশকাত হা/১৯৮৮)
::::::::::::::::::::::::::::::::::
নিয়তঃ নিয়ত অর্থ মনন করা বা সংকল্প করা। অতএব মনে মনে ছিয়ামের সংকল্প করাই যথেষ্ট। হজ্জের তালবিয়া বেতিত ছালাত,ছিয়াম বা অন্য কোন ইবাদতের শুরুতে আরবীতে বা বাংলায় নিয়ত পড়ার কোন দলীল কুরআন ও হাদিসে নেই।
::::::::::::::::::::::::::::::::::
ইফতারের দুয়াঃ ইফতারের শুরুতে 'বিসমিল্লাহ্' এবং শেষে 'আলহামদুলিল্লাহ্' বললে যথেষ্ট হবে। তবে ইফতারের দোআ হিসেবে প্রসিদ্ধ দুটি দোয়ার প্রথমটি 'জঈফ' ও দ্বিতীয়টি 'হাসান'। তাই ইফতার শেষে নিন্মক্ত দুয়া পরা যাবেঃ 'যাহাবাজ যাামাঊ ওয়াবতাল্লাতিল উরুকু ওয়া ছাবাতাল আজরু ইনশাআল্লাহ।' অর্থঃ পিপাসা দূরীভূত হল,ও শিরাগুলো সঞ্জিবিত হল এবং আল্লাহ্ চাইলে পুরস্কার ওয়াজিব হল। (আবুদাঊদ, মিশকাত হা/১৯৯৫)
::::::::::::::::::::::::::::::::::
সাহারীর আযানঃ রাসুল (ছাঃ) এর জামানায় তাহাজ্জুদ ও সাহারীর আযান বেলাল (রাঃ) দিতেন এবং ফজরের আজান অন্ধ ছাহাবী আবদুল্লাহ ইবনু উম্মে মাকতূম (রাঃ) দিতেন। তাই সাহারী প্রসঙ্গে রাসুল (ছাঃ) বলেন, বেলাল রাত্রে আজান দিলে তোমরা খানাপিনা কর। যতক্ষণ না ইবনু উম্মে মাকতূম ফজরের আযান দেয়। (বুখারী, হা ৬১৭, মুসলিম, হা/১০৯২, নায়ল ২/১২০)। বুখারীর ভাষ্যকর হাফেয আসকালানী (রাঃ) বলেন, বর্তমান কালে সাহারীর সময় লোক জাগানোর নামে (আযান বেতিত মাইকে কুরআন তেলাওয়াত,লোক ডাকা, ইসলামিক সঙ্গিত ও ক্যাসেট বাজানো, রাস্তায় রাস্তায় ঢোল পিটানো,সাহারীর গান গাওয়া,সাইরেন দেওয়া ইত্যাদি) যা কিছু করা হয় সবই বিদ'আত। (ফাতগুল বারী, হা/৬২২-৬২৩ এর ব্যাখ্যা, আযান অধ্যায়। ১৩ অণুচ্ছেদ, ২/১২৩ নায়ল ২/১১৯)।
::::::::::::::::::::::::::::::::::
সাহারীর খাবার শেষে আযান হয়ে গেলে কি করবেঃ রাসুল (ছাঃ) এরশাদ করেন, 'খাদ্য বা পানীয় পাত্র হাতে থাকা অবস্থায় তোমাদের মধ্যে যদি কেউ ফজরের আযান শোনে সে যেন প্রয়োজন পূর্ণ না করে পাত্র রেখে না দেয়।' (আবুদাঊদ, মিশকাত হা/১৯৮৮)
No comments:
Post a Comment