শেয়ার করে আপনার মুসলিম ভাইবোনকে এই মূল্যবান হাদিসটি জানার সুযোগ দিন।
আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, রাসুল (সঃ) বলেছেন,
''আল্লাহ্ যখন কোন বেক্তিকে ভালবাসেন তখন জিবরাইল (আঃ) কে ডেকে বলেন আমি অমুক বেক্তিকে ভালবাসি সুতরাং তুমিও তাকে ভালবাস। অতপর জিবরাইল (আঃ) তাকে ভালবাসতে থাকেন। এরপর আকাশবাসিকে বলে দেন, আল্লাহ্ অমুক বেক্তিকে ভালবাসেন তোমরাও তাকে ভালোবাসো। তখন আকাশের সকল ফেরেশতা তাকে ভালবাসতে থাকেন। অতপর সেই বেক্তির জন্য জমিনেও জনপ্রিয়তা দাণ করা হয়। আর আল্লাহ্ যখন কোন বেক্তিকে ঘৃণা করেন তখন জিবরাইল (আঃ) কে ডেকে বলেন আমি অমুক বেক্তিকে ঘৃণা করি সুতরাং তুমিও তাকে ঘৃণা কর। অতপর জিবরাইল (আঃ) তাকে ঘৃণা করেন। এরপর আকাশবাসিকে বলে দেন, আল্লাহ্ অমুক বেক্তিকে ঘৃণা করেন তোমরাও তাকে ঘৃণা করো। তখন আকাশের সকল ফেরেশতা তাকে ঘৃণা করতে থাকেন। অতপর সেই বেক্তির জন্য জমিনেও মানুষের মনে ঘৃণা সৃষ্টি করা হয়। '' (মুসলিম, মেশকাত হা/৫০০৫)
আবদুল্লাহ ইবনে মাসঊদ (রাঃ) বলেন, আমি রাসুল (ছাঃ) কে বলতে শুনেছি,
''আল্লাহ্ তাআলা ঐ বেক্তির মুখমণ্ডল উজ্জ্বল করুণ, যেই বেক্তি আমার কোন হাদিস শোনে এবং যেভাবে শুনেছে ঠিক সেভাবে অপরের নিকট পৌঁছে দেয়।কেননা অনেকসময় যার নিকট পৌঁছান হয়,সে বেক্তি শ্রোতা অপেক্ষা বেশী জ্ঞেনি হয়।''
(তিরমিজী, ইবনে মাজাহ, দারেমী,সহিহ, মিশকাত হা/২১৬ ইলম অধ্যায়).....
আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, রাসুল (সঃ) বলেছেন,
''আল্লাহ্ যখন কোন বেক্তিকে ভালবাসেন তখন জিবরাইল (আঃ) কে ডেকে বলেন আমি অমুক বেক্তিকে ভালবাসি সুতরাং তুমিও তাকে ভালবাস। অতপর জিবরাইল (আঃ) তাকে ভালবাসতে থাকেন। এরপর আকাশবাসিকে বলে দেন, আল্লাহ্ অমুক বেক্তিকে ভালবাসেন তোমরাও তাকে ভালোবাসো। তখন আকাশের সকল ফেরেশতা তাকে ভালবাসতে থাকেন। অতপর সেই বেক্তির জন্য জমিনেও জনপ্রিয়তা দাণ করা হয়। আর আল্লাহ্ যখন কোন বেক্তিকে ঘৃণা করেন তখন জিবরাইল (আঃ) কে ডেকে বলেন আমি অমুক বেক্তিকে ঘৃণা করি সুতরাং তুমিও তাকে ঘৃণা কর। অতপর জিবরাইল (আঃ) তাকে ঘৃণা করেন। এরপর আকাশবাসিকে বলে দেন, আল্লাহ্ অমুক বেক্তিকে ঘৃণা করেন তোমরাও তাকে ঘৃণা করো। তখন আকাশের সকল ফেরেশতা তাকে ঘৃণা করতে থাকেন। অতপর সেই বেক্তির জন্য জমিনেও মানুষের মনে ঘৃণা সৃষ্টি করা হয়। '' (মুসলিম, মেশকাত হা/৫০০৫)
আবদুল্লাহ ইবনে মাসঊদ (রাঃ) বলেন, আমি রাসুল (ছাঃ) কে বলতে শুনেছি,
''আল্লাহ্ তাআলা ঐ বেক্তির মুখমণ্ডল উজ্জ্বল করুণ, যেই বেক্তি আমার কোন হাদিস শোনে এবং যেভাবে শুনেছে ঠিক সেভাবে অপরের নিকট পৌঁছে দেয়।কেননা অনেকসময় যার নিকট পৌঁছান হয়,সে বেক্তি শ্রোতা অপেক্ষা বেশী জ্ঞেনি হয়।''
(তিরমিজী, ইবনে মাজাহ, দারেমী,সহিহ, মিশকাত হা/২১৬ ইলম অধ্যায়).....
আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসুল (সঃ) বলেছেনঃ
''তোমরা তোমাদের কাতার সোজা করে নাও। কেননা আমি পিছন দিক থেকেও তোমাদের দেখতে পাই। (আনাস (রাঃ) বলেন) আমাদের প্রত্যেকেরই তার পাশের বেক্তির সাথে কাঁধের সাথে কাঁধ এবং পায়ের সাথে পা মিলাতাম। ''
(হাদিস-বুখারী/ প্রথম / আযান অধ্যায় / হা ৬৯২, আবু দাউদ /৬৬৬)
আবদুল্লাহ ইবনে মাসঊদ (রাঃ) বলেন, আমি রাসুল (ছাঃ) কে বলতে শুনেছি,
''আল্লাহ্ তাআলা ঐ বেক্তির মুখমণ্ডল উজ্জ্বল করুণ, যেই বেক্তি আমার কোন হাদিস শোনে এবং যেভাবে শুনেছে ঠিক সেভাবে অপরের নিকট পৌঁছে দেয়।কেননা অনেকসময় যার নিকট পৌঁছান হয়,সে বেক্তি শ্রোতা অপেক্ষা বেশী জ্ঞেনি হয়।''
(তিরমিজী, ইবনে মাজাহ, দারেমী,সহিহ, মিশকাত হা/২১৬ ইলম অধ্যায়)
''তোমরা তোমাদের কাতার সোজা করে নাও। কেননা আমি পিছন দিক থেকেও তোমাদের দেখতে পাই। (আনাস (রাঃ) বলেন) আমাদের প্রত্যেকেরই তার পাশের বেক্তির সাথে কাঁধের সাথে কাঁধ এবং পায়ের সাথে পা মিলাতাম। ''
(হাদিস-বুখারী/ প্রথম / আযান অধ্যায় / হা ৬৯২, আবু দাউদ /৬৬৬)
আবদুল্লাহ ইবনে মাসঊদ (রাঃ) বলেন, আমি রাসুল (ছাঃ) কে বলতে শুনেছি,
''আল্লাহ্ তাআলা ঐ বেক্তির মুখমণ্ডল উজ্জ্বল করুণ, যেই বেক্তি আমার কোন হাদিস শোনে এবং যেভাবে শুনেছে ঠিক সেভাবে অপরের নিকট পৌঁছে দেয়।কেননা অনেকসময় যার নিকট পৌঁছান হয়,সে বেক্তি শ্রোতা অপেক্ষা বেশী জ্ঞেনি হয়।''
(তিরমিজী, ইবনে মাজাহ, দারেমী,সহিহ, মিশকাত হা/২১৬ ইলম অধ্যায়)
No comments:
Post a Comment