সলাত পড়তেই হবে:
আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ
আমি জিন্ন ও মানবকে সৃষ্ঠি করেছি একমাএ এ কারনে যে, তারা আমারই ইবাদত করবে।
(সূ্রাহ আয-যারিয়াতঃ ৫৬)
দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত সলাত আদায় করা ফরয।{মুসলিম-১২৫৪,তিরমিযী-২১৩,নাসাঈ-৪৬২,আবূ দাউদ-৩৯১}
সবাই জান্নাতে যেতে চাই। অমুসলিমরাও চাই মারা জাওয়ার পর শান্তিতে থাকুক।
আর যারা মুসলিম হয়েও বেনামাজী তাঁরাও চাই জান্নাতে একটু শান্তি পাওয়ার জন্য।
আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ
নিশ্চয়ই যারা বিশ্বাস করে এবং সৎকর্ম সম্পাদন করে তাদের অভ্যথনার জন্য রয়েছে জান্নাতুল ফিরদাউস।
(সূরাহ আল-কাহাফঃ১০৭)
কিন্তু আমরা সলাত না পড়লে জান্নাতে যেতে পারবনা, প্র্তি ওয়াক্ত সলাত এর জন্য আমাদের আল্লাহর কাছে জবাব দিতে হবে।
তাই শুধু জুম'আর নামাজ পরে আমরা মুসলমান দাবি করছি, আর হয়ে গেলাম নামাজি তা ঠিক নয়।
তাই আসুন আমরা তওবা করি।
আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ
নিশ্চয়ই আল্লাহ তাওবাকারীদের ভালবাসেন আর পবিএতা অবলম্বন কারীকেও ভালবাসেন।
(সূরাহ বাকারাঃ২২২)
আমরা কালেমা পড়ে মুসলমান হয়েছি, কালেমার সাক্ষ্য দেওয়ার পড়ে আমাদের সলাত পড়তেই হবে।
আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ
নিশ্চয়ই আল্লাহ কাফেরদের উপর অভিশাপ করেছেন। আর তাদের জন্য জাহান্নাম প্রস্তত রেখেছেন।
(সূরাহ আহযাবঃ৬৪)
মুসলিম ও কাফিরদের মধ্যে পার্থক্যকারী আমল হল সলাত। যে সলাত ছেড়ে দিল সে কুফরি করল।
{মুসলিম-১৫০,নাসাঈ-৪৬৬,ইবনু মাজাহ-১০৭৯}
আর কত দিন তওবা করতেই থাকবেন।
আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ
তাওবা তাদের জন্য নয় যারা মন্দ কাজ করতেই থাকে, শেষ পর্যন্ত যখন তাদের কারো মৃত্যু উপত হয় তখন সে বলে, আমি এখন তাওবা করছি, এবং তাদের জন্যও নয় যারা কাফির অবস্তায় মৃত্যুবরন করে।
(সূরাহ নিসাঃ ১৭-১৮)
No comments:
Post a Comment